আপনি বাচ্চার ডায়াপার বিক্রি করতে চান। ডায়াপার ব্যবহার করবে বাচ্চারা কিন্তু কিনবে বাচ্চার বাবা-মা। কোন বাবা-মায়ের বাচ্চা আছে এবং কারা ডায়াপার কিনে তার সকল তথ্য যদি আপনার কাছে থাকতো বা সংগ্রহ করার উপায় জানা থাকতো তাহলে কতই না ভালো হতো,তাই না? কম কষ্টে অনেক বেশি বিক্রি করা যেতো।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে কারা বিসিএস দিতে চায় সেই তথ্য যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয়ের কতৃপক্ষের কাছে থাকবে না আর থাকলেও আপনাকে দিবে না বা আপনিও প্রত্যেকের সাথে আলাদা ভাবে যোগাযোগ করে বিসিএস পরিক্ষার্থীদের খুঁজে বের করতে পারবেন না তাই এমন কোনো উপায় যদি থাকতো আপনি বাসায় বা অফিসে বসেই বের করে ফেলতে পারতেন কারা বিসিএস দিবে তাহলে তাদেরকে বিসিএস কোচিংয়ের জন্য অফার করতে পারতেন বা তাদের কাছে বিসিএস এর বইপত্র বিক্রি করতে পারতেন।
এমন হাজারো কেইস ব্যবসায়ী বা উদ্যোক্তাদের সামনে আসে। যেসকল ব্যবসায়ী বা উদ্যোক্তারা এই সকল সমস্যা সহজেই সমাধান করে ফেলতে পারে তাদের গ্রোথ অল্প সময়েই আকাশচুম্বী হয়। আপনি হয়ত ভাবতে পারেন এই সমস্যা সমাধানের প্রক্রিয়া অনেক জটিল ও সময় সাপেক্ষ আবার খরচও ধরা ছোঁয়ার বাইরে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে কোনোটাই সম্পূর্ন সত্য না। প্রযুক্তির যুগে যেকোনো পণ্য বা সেবার প্রচার অল্প সময়ে, পূর্বের চেয়ে কম খরচেই সঠিক মানুষের কাছে দ্রুততার সাথে পৌঁছে দেয়া সম্ভব।
আপনি ঠিকই শুনছেন। আসলেই সম্ভব!
যেসকল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে অতি সহজে অল্প সময়ে খুব কম খরচে আপনি আপনার পণ্য ও সেবার তথ্য সঠিক ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দিতে পারবেন তার মধ্যে ফেসবুক অন্যতম। দিন দিন এই প্ল্যাটফর্মের পরিসর বড়ই হচ্ছে। তাই কোনো উদ্যোক্তা বা ব্যবসায়ীর এই প্ল্যাটফর্মকে এড়িয়ে চলার বিন্দুমাত্র সুযোগ নেই। যত দেরি করে শুরু করবেন তত আপনি আপনার ভালো অবস্থান অর্জনকে কঠিন করে তুলবেন।
আশা করি বুঝতেই পারছেন আপনি একজন উদ্যোক্তা হোন বা ব্যবসায়ী হোন বা চাকরি প্রার্থী হোন বা প্রযুক্তি লাভার হোন আপনার উচিৎ ফেসবুক অ্যাড শিখে ফেলা। ফেসবুক অ্যাড নিয়ে আমাদের সকল আয়োজন জানতে নিচের লেখাটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
শুধু প্রি রেকর্ডেড কোর্স নয় আমরা করাচ্ছি ফেসবুক অ্যাড কোর্স লাইভ ক্লাস। ডিজিটাল স্কিল শেখার সময় কোর্স করার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে সাপোর্ট পাওয়া। কারন কোর্স শুরু করলে শত শত না বরং হাজার হাজার সমস্যা সামনে আসবে। এই সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য সাপোর্ট পাওয়াটাই মূল বিষয়। আর তাছাড়া অনলাইনে অনেক ফ্রি ফেসবুক অ্যাড কোর্স আছে এবং অনেক কম টাকার পেইড কোর্স আছে। কিন্তু সমস্যা একটাই সাপোর্ট পাওয়া। ফ্রি কোর্স বা রেকর্ডেড পেইড কোর্সে তেমন একটা সাপোর্ট থাকে না বললেই চলে। আবার অনেকের জন্য রেকর্ডেড কোর্স ভালো কাজ করে না। ভালো ভাবে শেখা হয় না। কোথাও না বুঝলে প্রশ্ন করে সমাধান জেনে নেয়ার কেউ থাকে না বলে সামনে আগানো হয় না। এই সমস্যাও অনেকের হয় ।
বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ১১ কোটি ২৭ লাখ ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর মধ্যে প্রায় ৪ কোটি ৪০ লাখ মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে। বাংলাদেশের মানুষ সব চেয়ে বেশি যেই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে সেই তালিকায় গুগল, ইউটিউব এর পরেই তৃতীয় স্থানে আছে ফেসবুক।
বিশ্বে বর্তমানে প্রায় ৪.৫৭ বিলিয়ন বা ৪৫৭ কোটি ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর মধ্যে প্রায় ২.৮৫ বিলিয়ন বা ২৮৫ কোটি মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে। আপনি ঘরে বা নিজের অফিসে বসে ফেসবুকের মাধ্যমে ২৮৫ কোটি মানুষের কাছে আপনার পণ্য বা সেবার তথ্য সহজেই পৌছে দিতে পারছেন। বুঝতেই পারছেন ফেসবুকের কদর!
কিন্তু তাও প্রশ্ন হতে পারে ১৮ কোটি মানুষের মধ্যে ৪ কোটি ৪০ লাখ মানুষতো খুব বেশী না। কিন্তু পরিবারের ডিসিশন মেকার যারা হয় যেমন শিশু ও বয়স্ক বাদ দিলে বাকিদের হিসেব করলে ৪ কোটি ৪০ লাখ অনেক বড় একটা সংখ্যা। যেহেতু শিশু ও বয়স্কদের মধ্যে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা অনেক কম।
পরিবার হিসেব করলে, মানে পরিবারের অন্তত একজন ফেসবুক ব্যবহার করে এমন পরিবারের সংখ্যা গ্রামে প্রায় ৭০% এর বেশি এবং শহরে সেটা প্রায় ৯৯% এর বেশি হবে। অর্থাৎ কোনো পণ্য বা সেবার বিজ্ঞাপন বা সচেতনতা মূলক তথ্য সর্বত্র ছড়িয়ে দিতে ফেসবুকের বিকল্প অনেক কম।
আবার সঠিক মানুষের কাছে সঠিক পণ্য বা সেবা পৌঁছে দেয়ার জন্য ফেসবুক অনেক ভালো একটি মাধ্যম হতে পারে। যেমন টিভি-তে যখন কোনো একটা পণ্যের বিজ্ঞাপন দেখানো হয় সেই পণ্যের বিজ্ঞাপন যাদের পণ্যটি প্রয়োজন তারাও দেখে আবার যাদের প্রয়োজন নেই তারাও দেখে। কিন্তু ফেসবুকের মাধ্যমে কোনো পণ্য বা সেবার গ্রাহক যারা হতে পারে ঠিক তাদের কাছেই পন্যটির প্রচারণা পৌঁছে দেয়া সম্ভব।
একটি উদাহরণ দেয়া যাক, টিভিতে বিভিন্ন কোম্পানির সিমেন্টের বিজ্ঞাপন দেখানো হয়। এখন প্রশ্ন হলো যারা টিভি দেখে তাদের কত জনের সিমেন্ট লাগে? হাজারে হয়ত ১ জন পাওয়া যাবে যার কিনা সিমেন্ট কাজে লাগানোর মত সামর্থ্য আছে। তাহলে সবাইকে বিজ্ঞাপন দেখানোর ফলে বিজ্ঞাপন খরচ বেড়ে যাচ্ছে এবং সঠিক ক্রেতার কাছে পৌঁছে যাওয়াটা একটু কষ্টসাধ্য হয়ে যাচ্ছে।
একটা মূল কথাতো বলাই হলো না, বর্তমানে টিভি আসলে কয়জনই বা দেখে? আপনি শেষ কবে আগ্রহ নিয়ে টিভি দেখতে বসেছেন? অপরদিকে ডিজিটাল ডিভাইস যেমন মোবাইল, ট্যাব, ল্যাপটপ কিন্তু আমাদের সাথে সার্বক্ষনিক থাকছে এবং আমরা বিভিন্ন ওয়েবসাইটে সময়ে অসময়ে প্রবেশ করছি!
ডিজিটাল মার্কেটিং তথা সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বা ফেসবুক মার্কেটিং এর সম্ভাবনা ও ভবিষ্যত নিয়ে আরো অনেক আলোচনা করা যাবে। কিন্তু আমাদের হয়ত বুঝতে বাকি নেই নিজের ব্যবসার প্রয়োজনেই হোক, নিজের পরিচিত বাড়ানোর জন্যই হোক, ভালো চাকরী পাওয়ার জন্যই হোক, অন্যের ব্যবসার প্রচারণা করে উপার্জনের প্রয়োজনেই হোক, নিজের চাকরী আরো পাকাপোক্ত করা বা প্রমোশন পাওয়ার জন্যই হোক সব কিছুতেই ফেসবুক মার্কেটিং জানা প্রয়োজন।
অর্থাৎ উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী, সিইও, সিটিও, সিএমও, মার্কেটিং অফিসার, ডিজিটাল মার্কেটিং প্রোফেশনাল, এজেন্সির স্বত্বাধিকারী, জব সিকার, ব্লগার, ইনফ্লুয়েন্সার, পাবলিক ফিগার, মার্কেটিং স্টুডেন্ট কিংবা ফ্রিল্যান্সার – যেকেউই কোর্সটি করতে পারবেন।
ফেসবুক অ্যাড ও মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি শিখতে চান এমন যে কেউ কিংবা যারা ফেসবুক মার্কেটিং এর কাজ করতে চান এমন যেকেউ শিখতে পারবেন।
কম্পিউটার চালানোর বেসিক ধারণা থাকলেই আপনি কোর্সটি করতে পারবেন। আমরা একেবারে শুরু থেকেই পড়াবো, তাই আপনার ফেসবুক অ্যাড সম্পর্কে পূর্বের কোনো ধারণা না থাকলেও কোনো সমস্যা হবে না।
তবে মার্কেটিং নিয়ে কিছু ধারণা থাকলে আপনি মার্কেটিং নিয়ে কম ধারণা রাখে এমন যে কারো থেকে এগিয়ে থাকবেন। আমরাও ফেসবুক অ্যাড কোর্সে অ্যাড এর পাশাপাশি বিভিন্ন মার্কেটিং কৌশল সবাইকে শেখাবো ইনশাআল্লাহ্।
যেহেতু কম টাকায় বাংলাদেশের অনেক প্রতিষ্ঠানে (বাংলাদেশের সবখানে এক না) ডিজিটাল মার্কেটিং এর সব কিছু শিখানো হয় তাই অনেকের মনে হতে পারে একটা কোর্স কেনো, সব শিখানো হবে না কেনো? তাদের জন্য বলছি যেখানে একই ফি তে সব শিখানো হয় সেখানে ১০০ জন শিখে ৪/৫ জন ভালো করে। অনেক গুলো বিষয় শিখে কোনোটাতে ভালো করতে না পারার চেয়ে ১ টা বিষয় ভালো করে শিখে ভালো কিছু করা অধিক গুরুত্বপূর্ণ। তারপর ধীরে ধীরে সামর্থ্য ও সুযোগ বুঝে অন্য অনেক কোর্স বা অনেক কিছুই শিখে নেয়া সম্ভব।
১০০০০ টাকায় HSC এর সকল বিষয় শেষ করা হবে আর ১০০০০ টাকায় HSC এর একটা বিষয় পড়ানো হবে। দুইটার মধ্যে কেমন পার্থক্য সেটা বুঝতে কারোই কষ্ট হওয়ার কথা না। ভাসা ভাসা শিখে অনেকগুলা কোর্স শেষ করার চেয়ে একটি বিষয় খুঁটিনাটি বুঝে শেখা বেশি ভালো।
স্কিল বাড়ানোর কোর্স আজ হোক, কাল হোক বা আগামি বছর হোক সবার লাগবেই। কর্মজীবনে প্রবেশে এই ধরনের কোর্স এখন অনেক বেশী কাজে লাগছে। হয়ত কেউ আগে করবে বা কেউ পরে করবে।
অবশ্যই গ্রুপে জয়েন রিকোয়েস্ট পাঠানোর সময় মেম্বারশীপ প্রশ্নের উত্তরে ইমেইল ও মোবাইল নাম্বার দিতে হবে। গ্রুপে রেগুলার একটিভ থাকলে আশা করি ফেসবুক অ্যাড কোর্স ফ্রি শেখা হয়ে যাবে।
উত্তরঃ আমি একেবারে শূন্য থেকে শিখাবো। আগে কিছু জানা না থাকলেও ইনশাআল্লাহ্ কোনো সমস্যা হবে না। আর আমার কাছে যারা পড়েছে তারা জানে আমি সব কিছুকে কতটা সহজ ও উপভোগ্য করে শিখানোর চেষ্টা করি। এক্ষেত্রেও ইনশাআল্লাহ্ সব কিছু অত্যন্ত সহজ ও উপভোগ্য করে শেখানো সম্ভব।
উত্তরঃ শেখার আগ্রহ, একটি ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ কম্পিউটার, ইন্টারনেট কানেকশন, ফেসবুক একাউন্ট থাকলেই শেখা শুরু করা যাবে।
উত্তরঃ উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী, সিইও, সিটিও, সিএমও, মার্কেটিং অফিসার, ডিজিটাল মার্কেটিং প্রোফেশনাল, এজেন্সির স্বত্বাধিকারী, জব সিকার, ব্লগার, ইনফ্লুয়েন্সার, পাবলিক ফিগার, মার্কেটিং স্টুডেন্ট কিংবা ফ্রিল্যান্সার – যেকেউই কোর্সটি করতে পারবেন।
উত্তরঃ না। এই কোর্সের সাথে CSE তে পড়াশুনা করা বা না করার কোনো সম্পর্ক নেই। যে CSE পড়ছে সে যেমন কোর্সটি করতে পারবে তেমনি CSE তে পড়ছে না এমন যে কেউ কোর্সটি করতে পারবে।
উত্তরঃ এই কোর্সের সাথে সরাসরি প্রোগ্রামিং এর কোনো সম্পর্ক নেই। এই কোর্স করতে হলে আলাদাভাবে প্রোগ্রামিং জানার কোনো প্রয়োজন নেই।
উত্তরঃ আয় করাটা নির্ভর করবে কে কতটুকু ইফোর্ট দিবে তার উপর। আমি চেষ্টা করবো সকলকে আয় করানো পর্যন্ত সাপোর্ট দিতে কিন্তু যারা পরিশ্রম করবে, আমরা ইন্সট্রাকশন মেনে চলবে, লেগে থাকবে ইনশাআল্লাহ্ তারা দ্রুতই আয় শুরু করতে পারবে।
উত্তরঃ না। সবাই আয় করতে পারে না। আয় করার জন্য কে কতটা ইফোর্ট দিচ্ছে তার উপর নির্ভর করে আয় করতে পারবে কিনা। পড়াশুনা করলেই যেমন চাকরী সবাই পেয়ে যায় না, তেমনি ফেসবুক অ্যাড শিখলেই কেউ আয় শুরু করতে পারবে না। পড়াশুনা সবাই করে কিন্তু রেজাল্ট সবাই সমান ভালো করে না, GPA-5 সবাই পায় না। স্কিল ডেভেলাপ করতে পারলে যেমন ভাবে অবশ্যই চাকরী পাওয়া যায়, তেমনী ফেসবুক অ্যাড দেয়া ভালোভাবে শিখেও অবশ্যই আয় শুরু করা সম্ভব।
উত্তরঃ আমি একবারের জন্য কাউকে বলিনাই আমি ফ্রিল্যন্সিং শিখাচ্ছি। ফেসবুক অ্যাড শিখে অনেক বড় বড় কোম্পানিতে ফুল টাইম, পার্ট টাইম বা প্রজেক্ট ভিত্তিক কাজ করা যায়। স্যালারীও বেশ ভালো পাওয়া যায়। নিজে ব্যবসা শুরু করা যায় বা পরিবারের ব্যবসা দেখাশুনা করা যায়। আগামী কয়েক বছরের মধ্যে অধিকাংশ জব পোস্টে আবেদন করতে বা জয়েন করতে ডিজিটাল স্কিল প্রয়োজন হবে।
উত্তরঃ সরাসরি আয় শুরু করতে না পারলেও ভালো কোনো আইডিয়া বের করে ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে। নিজের বা পরিবারের ব্যবসায়ে সহায়তা করা যেতে পারে। সকলকে সরাসরি আয় বা ব্যবসা শুরু করানো পর্যন্ত আমি সাপোর্ট দিয়ে যাবো। সকলের চ্যালেঞ্জটা যাতে আমার উপরেও পড়ে তাই এই রিস্কটা নিচ্ছি।
উত্তরঃ কোনো কিছু না বুঝলে সাপোর্ট গ্রুপে যেকোনো সময় প্রশ্ন করা যাবে। আমি ও আমাদের Brain Touch IT টিম এর কিছু মেম্বার সকলকে সাপোর্ট দেয়ার জন্য সাপোর্ট গ্রুপে একটিভ থাকবে। অনেক বেশী জটিল প্রশ্নগুলো কিভাবে করতে হবে সেটা ক্লাস শুরু হলে জানিয়ে দেয়া হবে।
উত্তরঃ বর্তমানে ফেসবুক অ্যাড কোর্সে কোনো রিফান্ড পলিসি নেই। প্রত্যেকের কাছে আমাদের আহবান আপনারা জেনে বুঝে বাছাই করে কোর্সে জয়েন করবেন। পর্যাপ্ত ফ্রি লেকচার বা ভিডিও আছে দেখে নিবেন। বর্তমান সময় অনলাইন কোর্স এতো বেশি যে কোনো কোর্সের উপর বিশ্বাস করাটা অনেক কঠিন সেটা আমরাও বুঝি। কিন্তু স্কিল অর্জন করতে আপনাকে ইনভেস্ট করতে হবে সাথে কিছুটা রিস্ক নিতে হবে।
উত্তরঃ না। কয়েকজন মিলে কোর্স নেয়া নিষেধ। একজন কোর্স নিলে শুধু একজনই কোর্সটি দেখতে পারবে। একজন কোর্স নিয়ে কয়েকজন মিলে কোর্সটি করা বা দেখার কোনো অনুমতি নেই।